বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি (Preparation for BCS Written Exam 2025)

এই ব্লগে আমি বিসিএস লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার ধরন, প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা, গুরুত্বপূর্ণ টপিক নির্বাচন, রচনা লেখার কৌশল, বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণে উন্নতি এবং মার্কিং স্কিম বোঝার কৌশল নিয়ে আলোচনা করবো।

এই ব্লগটি আমি ৭টি পর্বে বিভক্ত করবো।

পর্ব ১: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি কৌশল (Overall Preparation Strategy for BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি কৌশল নিয়ে আলোচনা করবো।

লিখিত পরীক্ষার গুরুত্ব:

বিসিএস পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই কেবল লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। লিখিত পরীক্ষার মোট নম্বর ৯০০ (সাধারণ ক্যাডার) এবং ১১০০ (সাধারণ ও প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডার)। লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের উপর ভিত্তি করেই মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হয় এবং ক্যাডার পছন্দে প্রভাব রাখে। তাই, বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য লিখিত পরীক্ষায় ভালো করা অত্যন্ত জরুরি।

সার্বিক প্রস্তুতি কৌশল:

  • পরিকল্পনা: প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর থেকেই লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিন। একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী পড়াশোনা করুন।
  • সিলেবাস: বিপিএসসি কর্তৃক প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার সিলেবাসটি ভালোভাবে দেখুন। কোন কোন টপিক পড়তে হবে, সেগুলো চিহ্নিত করুন।
  • বই: বাজারে অনেক বই পাওয়া যায়। তবে, সব বই না কিনে, মানসম্মত এবং নির্ভরযোগ্য বই কিনুন।
  • পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। এতে করে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ধারণা পাবেন এবং নিজের প্রস্তুতি যাচাই করতে পারবেন।
  • নোট: প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলোর উপর নিজের ভাষায় নোট তৈরি করুন।
  • রিভিশন: নিয়মিত রিভিশন দিন। এতে করে পড়াগুলো ভালোভাবে মনে থাকবে।
  • লেখা: নিয়মিত লেখার অভ্যাস করুন। এতে করে লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে এবং হাতের লেখা সুন্দর হবে।
  • ধৈর্য: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। তাই, ধৈর্য ধরে প্রস্তুতি চালিয়ে যেতে হবে।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • বিসিএস লিখিত পরীক্ষা
  • সার্বিক প্রস্তুতি কৌশল
  • বিসিএস পরীক্ষার পরিকল্পনা
  • লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস
  • বিসিএস পরীক্ষার বই
  • পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন
  • নোট
  • রিভিশন
  • লেখা
  • ধৈর্য

পর্ব ২: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার ধরন (Answer Writing Styles for BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় উত্তর লেখার ধরন নিয়ে আলোচনা করবো।

উত্তর লেখার ধরন:

বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে হলে উত্তর লেখার ধরনের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।

  • স্পষ্টতা: উত্তর হতে হবে স্পষ্ট এবং প্রাঞ্জল।
  • টু দ্য পয়েন্ট: প্রশ্নের উত্তর হতে হবে “টু দ্য পয়েন্ট”। অপ্রাসঙ্গিক কথা লেখা যাবে না।
  • তথ্যবহুল: উত্তরে প্রয়োজনীয় তথ্য, উপাত্ত, উদাহরণ, ইত্যাদি থাকতে হবে।
  • বিশ্লেষণধর্মী: উত্তর লেখার সময় বিষয়ের গভীরে গিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে।
  • যুক্তি: উত্তরে যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে।
  • বানান: বানান ভুল করা যাবে না।
  • হাতের লেখা: হাতের লেখা সুন্দর এবং স্পষ্ট হতে হবে।
  • সময় ব্যবস্থাপনা: নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে।
  • কাঠামোবদ্ধ: উত্তরগুলো একটি নির্দিষ্ট কাঠামো অনুযায়ী লিখতে হবে। যেমনঃ ভূমিকা, মূল বক্তব্য, উপসংহার।
  • চিত্র এবং ডায়াগ্রাম: প্রয়োজন অনুসারে চিত্র এবং ডায়াগ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • উত্তর লেখার ধরন
  • স্পষ্টতা
  • টু দ্য পয়েন্ট
  • তথ্যবহুল
  • বিশ্লেষণধর্মী
  • যুক্তি
  • বানান
  • হাতের লেখা
  • সময় ব্যবস্থাপনা
  • কাঠামোবদ্ধ
  • চিত্র এবং ডায়াগ্রাম

পর্ব ৩: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা (Daily Study Plan for BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবো।

প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনার গুরুত্ব:

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস অনেক বড়। তাই, প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা না থাকলে সিলেবাস শেষ করা কঠিন হবে।

প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা তৈরির টিপস:

  • বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা: এমন পরিকল্পনা তৈরি করুন যেটা আপনি বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
  • সময় নির্ধারণ: প্রতিদিন কত ঘণ্টা পড়বেন সেটা নির্ধারণ করুন।
  • বিষয় নির্ধারণ: কোন দিন কোন বিষয় পড়বেন সেটা নির্ধারণ করুন।
  • টপিক নির্ধারণ: প্রতিটি বিষয়ের কোন কোন টপিক পড়বেন সেটা নির্ধারণ করুন।
  • রিভিশনের সময়: প্রতিদিন রিভিশনের জন্য আলাদা সময় রাখুন।
  • নমনীয়তা: পরিকল্পনায় কিছুটা নমনীয়তা রাখুন।
  • অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ: প্রতিদিন কতটুকু পড়া হলো সেটা পর্যবেক্ষণ করুন এবং প্রয়োজন অনুসারে পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনুন।
  • সাপ্তাহিক পরিকল্পনা: প্রতিদিনের পরিকল্পনার পাশাপাশি একটি সাপ্তাহিক পরিকল্পনাও তৈরি করুন।

নমুনা রুটিন (আপানার সুবিধা মতো পরিবর্তন করে ব্যাবহার করতে পারেন):

সময়কাজ
সকাল ৬:০০ – ৭:০০ঘুম থেকে ওঠা, ফ্রেশ হওয়া, হালকা ব্যায়াম
সকাল ৭:০০ – ৭:৩০নাস্তা
সকাল ৭:৩০ – ১০:৩০বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা (যেমনঃ বাংলা)
সকাল ১০:৩০ – ১১:০০বিরতি
সকাল ১১:০০ – ১:০০বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা (যেমনঃ ইংরেজি)
দুপুর ১:০০ – ২:০০দুপুরের খাবার, বিশ্রাম
দুপুর ২:০০ – ৫:০০বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা (যেমনঃ বাংলাদেশ বিষয়াবলি)
বিকাল ৫:০০ – ৫:৩০বিরতি, হালকা নাস্তা
বিকাল ৫:৩০ – ৮:০০বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা (যেমনঃ গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা/আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি)
রাত ৮:০০ – ৯:০০রাতের খাবার
রাত ৯:০০ – ১০:০০বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনা (যেমনঃ সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)
রাত ১০:০০ – ১০:৩০দিনের পড়াগুলো রিভিশন
রাত ১০:৩০ – ১১:০০আগামীকালের জন্য পরিকল্পনা, রিলাক্সেশন
রাত ১১:০০ঘুমাতে যাওয়া

Export to Sheets

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • প্রতিদিনের পড়ার পরিকল্পনা
  • বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা
  • সময় নির্ধারণ
  • বিষয় নির্ধারণ
  • টপিক নির্ধারণ
  • রিভিশনের সময়
  • নমনীয়তা
  • অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ
  • সাপ্তাহিক পরিকল্পনা
  • নমুনা রুটিন

পর্ব ৪: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো কীভাবে নির্বাচন করবেন? (How to Choose Important Topics for BCS Written Exam?)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো কীভাবে নির্বাচন করতে হবে সে বিষয়ে আলোচনা করবো।

গুরুত্বপূর্ণ টপিক নির্বাচনের পদ্ধতি:

  • বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে কোন কোন টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন আসে সেগুলো চিহ্নিত করুন।
  • সিলেবাস পর্যালোচনা: বিপিএসসি কর্তৃক প্রকাশিত সিলেবাসটি ভালোভাবে দেখুন এবং কোন কোন টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো বোঝার চেষ্টা করুন।
  • বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ: বিসিএস ক্যাডারদের সাথে কথা বলে গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।
  • কোচিং সেন্টারের সহায়তা: ভালো মানের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলে, সেখান থেকেও গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন।
  • সাম্প্রতিক ঘটনাবলী: সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর সাথে সম্পর্কিত টপিকগুলোও গুরুত্বপূর্ণ।
  • বারবার আসা টপিক: যে টপিকগুলো থেকে বার বার প্রশ্ন আসে, সেগুলো অবশ্যই ভালোভাবে পড়তে হবে।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • গুরুত্বপূর্ণ টপিক নির্বাচন
  • বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ
  • সিলেবাস পর্যালোচনা
  • বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
  • কোচিং সেন্টারের সহায়তা
  • সাম্প্রতিক ঘটনাবলী
  • বারবার আসা টপিক

পর্ব ৫: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য রচনা লেখার কৌশল (Essay Writing Techniques for BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য রচনা লেখার কৌশল নিয়ে আলোচনা করবো।

রচনা লেখার কৌশল:

  • বিষয়বস্তু: রচনা লেখার আগে বিষয়বস্তু সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা থাকতে হবে।
  • পরিকল্পনা: রচনা লেখার আগে একটি খসড়া পরিকল্পনা তৈরি করে নিতে হবে।
  • ভূমিকা: রচনার শুরুতে একটি আকর্ষণীয় ভূমিকা লিখতে হবে।
  • মূল বক্তব্য: মূল বক্তব্যে বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে।
  • যুক্তি: মূল বক্তব্যে যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে।
  • তথ্য ও উপাত্ত: রচনায় প্রাসঙ্গিক তথ্য ও উপাত্ত ব্যবহার করতে হবে।
  • উদাহরণ: প্রয়োজন অনুসারে উদাহরণ দিতে হবে।
  • উদ্ধৃতি: বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • উপসংহার: রচনার শেষে একটি সুন্দর উপসংহার লিখতে হবে।
  • ভাষা: রচনার ভাষা হতে হবে সহজ, সরল এবং প্রাঞ্জল।
  • বানান: বানান ভুল করা যাবে না।
  • হাতের লেখা: হাতের লেখা সুন্দর এবং স্পষ্ট হতে হবে।
  • টাইটেল: রচনার একটি সুন্দর টাইটেল দিতে হবে।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • রচনা লেখার কৌশল
  • বিষয়বস্তু
  • পরিকল্পনা
  • ভূমিকা
  • মূল বক্তব্য
  • যুক্তি
  • তথ্য ও উপাত্ত
  • উদাহরণ
  • উদ্ধৃতি
  • উপসংহার
  • ভাষা
  • বানান
  • হাতের লেখা
  • টাইটেল

পর্ব ৬: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণে উন্নতি (Improving Grammar in Bangla and English for BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার জন্য বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণে উন্নতির উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।

বাংলা ব্যাকরণে উন্নতির উপায়:

  • বই: নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি ভালোভাবে পড়ুন।
  • অনুশীলন: নিয়মিত অনুশীলন করুন।
  • পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করুন।
  • ভুল সংশোধন: নিজের ভুলগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেগুলো সংশোধনের চেষ্টা করুন।
  • অভিধান: বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম কানুন, অভিধান এবং ব্যবহারিক বাংলা অভিধান ব্যাবহার করুন।

ইংরেজি ব্যাকরণে উন্নতির উপায়:

  • বই: ভালো মানের ইংরেজি গ্রামার বই পড়ুন। (যেমনঃ English for Competitive Exams)
  • অনুশীলন: নিয়মিত অনুশীলন করুন।
  • পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করুন।
  • ভুল সংশোধন: নিজের ভুলগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেগুলো সংশোধনের চেষ্টা করুন।
  • অনলাইন রিসোর্স: ইংরেজি গ্রামার শেখার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
  • পত্রিকা: ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • বাংলা ব্যাকরণ
  • ইংরেজি ব্যাকরণ
  • বই
  • অনুশীলন
  • পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্ন
  • ভুল সংশোধন
  • অভিধান
  • অনলাইন রিসোর্স
  • পত্রিকা

পর্ব ৭: বিসিএস লিখিত পরীক্ষার মার্কিং স্কিম বোঝার কৌশল (Understanding the Marking Scheme of BCS Written Exam)

এই পর্বে আমরা বিসিএস লিখিত পরীক্ষার মার্কিং স্কিম বোঝার কৌশল নিয়ে আলোচনা করবো।

মার্কিং স্কিম বোঝার গুরুত্ব:

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার মার্কিং স্কিম সম্পর্কে ধারণা থাকলে, উত্তর লেখার সময় কোন কোন বিষয়ের উপর বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, সেটা বোঝা যাবে।

মার্কিং স্কিম বোঝার কৌশল:

  • বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করলে কোন প্রশ্নের জন্য কত নম্বর বরাদ্দ থাকে, সেটা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
  • বিপিএসসির ওয়েবসাইট: বিপিএসসির ওয়েবসাইটে পরীক্ষার নীতিমালা ও নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ুন।
  • কোচিং সেন্টারের সহায়তা: ভালো মানের কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলে, সেখান থেকেও মার্কিং স্কিম সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন।
  • মডেল টেস্ট: মডেল টেস্টের উত্তরপত্র মূল্যায়নের মাধ্যমে মার্কিং স্কিম সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।

এই পর্বের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কী-ওয়ার্ড:

  • মার্কিং স্কিম
  • বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ
  • বিপিএসসির ওয়েবসাইট
  • কোচিং সেন্টারের সহায়তা
  • মডেল টেস্ট

পরিশেষে, বিসিএস লিখিত পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, কঠোর পরিশ্রম এবং নিয়মিত অনুশীলন। এই ব্লগটি আপনাদের বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সাহায্য করবে বলে আশা করি।

Scroll to Top